Posts

Showing posts from April, 2018

বাংলাদেশ ও ভারতের মুসলমানদের জন্য অপেক্ষা করছে ভয়াবহ দুর্দিনঃ

** রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, মুশরিকগন(হিন্দু ও বৌদ্ধ) মুসলমানদেরকে নিজেদের কাজে নিয়োজিত করবে, এমনকি তাদেরকে (মুসলমানদেরকে) বড় বড় শহরে কেনা বেচা করবে এবং (হিন্দু ও বৌদ্ধদের) ভালো মন্দ কোন ব্যাক্তি এই কাজ করে করতে ভয় পাবেনা। তখন তারা(মুসলমানরা) সবাই নিরাশ হয়ে যাবে এবং ভাবতে থাকবে, তাদের মুক্তির আর কোন উপায় নেই। ঠিক সেই সময়ে আল্লাহ তায়ালা আমার বংশের এক ব্যক্তিকে আবির্ভূত করাবেন, সে হবে ন্যায় পরায়ন, পূণ্যময় ও পবিত্র।সে ইসলামের কোন বিধানই উপেক্ষা করবে না। মহান আল্লাহ তার মাধ্যমে ধর্ম, কুরআন, ইসলাম ও মুসলমানদের সম্মান প্রদান দিবেন এবং মুশরিকদের লাঞ্ছিত ও অপদস্থ করবেন। সে সবসময় আল্লাহকে ভয় করবেন এবং মহান আল্লাহর বিধি বিধান প্রয়োগ করতে তার কোন স্বজনদের দ্বারা প্রভাবিত হবেন না। সে তার নিজের জন্য পাথরের উপর পাথর সাজাবেন না এবং কোন ইমারত নির্মাণ করবেন না। একমাত্র শরীয়া প্রয়োগ ব্যতীত কাউকে চাবুক মারবে না। তার মাধ্যমে আল্লাহ সকল বিদআতের মূলোৎপাটন করাবেন এবং সকল ফিতনার অবসান ঘটাবেন। তার মাধ্যমে আল্লাহ সকল ন্যায় সংগত অধিকারের দরজা উন্মুক্ত হবে এবং বাতিলের দরজা বন্ধ হয়ে যাবে। আর যেখান

সাবধান! রমজান মাসে আকাশ থেকে বিকট শব্দে আওয়াজ আসবে খুব শীঘ্রইঃ

ইমাম মাহদীর আবির্ভাবের পূর্বে রমজান মাসে কয়েকটি নিদর্শন প্রকাশিত হবে। তার মধ্যে রমজান মাসের মাঝামাঝি সময়ে শুক্রবার রাতে আকাশে বিকট শব্দে আওয়াজ হওয়া একটি নিদর্শন। আর এই নিদর্শনটি মানব জাতির জন্য একটি দুর্যোগ, দুর্ভিক্ষ ও বিপদ আপদের নিদর্শন। তাই প্রতিটি সচেতন মুসলমানের জন্য সামনের রমজান মাস গুলোতে আমাদের খুবই সচেতন থাকতে হবে। অন্যথায়, আমাদের গাফিলতির জন্য রাসূলুল্লাহ (সাঃ) সতর্কবাণী সত্যেও আমরা মারাত্মক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ১, জুলফি বিশিষ্ট একটি তারকা(আগ্নি শিখা) উদিত হবে। ------------------------------------------------------------------------------- **হযরত ওলীদ (রহঃ) কা’ব (রহঃ) হতে বর্ননা করেন,তিনি বলেন, হযরত মাহদি (আঃ) এর আগমনের পূর্বে পূর্বাকাশে জুলফি বিশিষ্ট একটি তাঁরকা উদিত হবে। [আল ফিতানঃ নুয়াইম বিন হাম্মাদ - ৬৪২] ** হযরত কা’ব (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, এমন একটি তারকা উদিত হবে,যার আলো হবে চন্দ্রের আলোর ন্যায়।এরপর উক্ত তারকা সাপের ন্যায় কুন্ডুলি পাকাতে থাকবে।যার কারনে তার উভয় মাথা একটা আরেকটার সাথে মিলিত হওয়ার উপক্রম হবে। দীর্ঘকার রাত্রে দুই

সিরিয়া যুদ্ধে আমরিকা, ব্রিটেন, ফ্রান্স, ও তুরস্কের জড়িয়ে পরা সম্পর্কিত হাদিসঃ

সিরিয়া যুদ্ধে হঠাৎ করে একটি নতুন মোড় নিয়েছে। সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কের নিকটবর্তী দৌমা শহরে গ্যাস হামলার পরিপ্রেক্ষিতে আমরিকা, ব্রিটেন, ফ্রান্স ও জার্মানি সিরিয়ায় হামলা চালানোর পরিকল্পনা করেছে। সেই লক্ষ্যে তারা ইতোমধ্যেই তাদের যুদ্ধ জাহাজ গুলো সিরিয়ার উপকূলে নিয়ে আসছে। আমরিকা, ব্রিটেন, ফ্রান্স ও জার্মানির সব রকম প্রস্তুতি শেষ। এছাড়াও সিরিতে হামলা চালানোর জন্য আমরিকার সহযোগী ঈসরাইল, সৌদি আরব, অস্ট্রেলিয়া, জর্ডান সহ আরো অনেক দেশ তাদেরকে সমর্থন দিয়েছে। শুধুমাত্র এখন যুদ্ধের ঘোষণা দেয়া বাকি আছে। আর এই অবস্থায় অনেকেই আতংকিত হয়ে পরেছে। কি হবে ভবিষ্যতে? কেউ কেউ মনে করছেন, নাকি এখান থেকেই বিশ্ব যুদ্ধ শুরু হয়ে যায়, তাই সচেতনতার জন্য আমাদের হাদীসের আলোকে জানতে হবে, সিরিয়া যুদ্ধ ভবিষ্যতে কোন দিকে মোড় নিবে? ** হযরত আরতাত (রহঃ) থেকে বর্নিত, তিনি এরশাদ করেন, যখন তুর্কী (তুরস্ক), রোম (আমরিকা, ব্রিটেন, ফ্রান্স ও জার্মানি) এবং খাসাফ জাতি (রাশিয়া) দিমাশকের (দামেস্ক) এক প্রান্তরে জমায়েত হবে এবং দিমাশকের মসজিদের পশ্চিম প্রান্তে আরেকদল ভুপাতিত হবে তখনই শাম দেশে আবকা, আসহাফ এবং সুফিয়ানীদের তিনটি ঝান্ড

বর্তমান সিরিয়া যুদ্ধ নিয়ে কিতাবুল ফিতানের কয়েকটি আশ্চর্য হাদিসঃ

সিরিয়া যুদ্ধ নিয়ে আমাদের জানার আগ্রহ দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। কিন্তু অধিকাংশ মানুষ মনে করছে, এটা বাকি যুদ্ধের সকল মতই তেলের খনি ও ক্ষমতা দখলের একটি যুদ্ধ। ২০১১ সালের আরব বসন্তের পর থেকেই এই যুদ্ধে শুরু হয়েছে, কবে শেষ হবে তা কেউ জানে না? রক্ত পিপাসু বাশার আল আসাদ ও তার সহযোগী রাশিয়া, ইরান, হিজবুল্লাহর হাতে প্রতিদিন শত শত মানুষের রক্ত ঝড়ছে, এই পর্যন্ত ৫ থেকে ৬ লক্ষ লোক নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে ১০ থেকে ১৫ লক্ষ মানুষ। গৃহহীন হয়েছে ১ কোটি ২০ লক্ষ মানুষ। আসুন সিরিয়া যুদ্ধ নিয়ে হাদীসের ভবিষ্যৎবাণীর আলোকে মূল্যায়ন করে দেখি, কিভাবে শুরু হল সিরিয়া যুদ্ধ, আর কি হবে সিরিয়া যুদ্ধের ভবিষ্যৎ। সিরিয়ার গুরুত্ব ও যুদ্ধ শুরু হওয়ার পূর্বের অবস্থাঃ --------------------------------------------------------------- ** ইবনে কুররা তার পিতা কুররা ইবনে হায়দা (রাঃ) থেকে বর্নিত,রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেন, শামবাসী (সিরিয়া) ধ্বংস হলে আমার উম্মতের জন্য তেমন কোনো কল্যান বয়ে আনবে না (সিরিয়া বাসীর গুরুত্ব সবচেয়ে বেশি)। [ আল ফিতান: নুয়াইম বিন হাম্মাদ - ৬৫৭ ] ** হযরত সুলাইমান ইবনে হাতেব হিময়ারী (রহঃ) থেকে