আমরিকার জন্য অপেক্ষা করছে আরো দুটি পরাজয়ঃ

আধুনিক রোমান সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা আমরিকা ইতোমধ্যেই ইরাক ও আফগানিস্তান যুদ্ধের কারণে অর্থনীতিক ভাবে যখন দিন দিন দেউলিয়া হয়ে যাচ্ছে, তাদের ঋণের বোঝা যখন ১৯. ৬ ট্রিলিয়ন (১৯,৬০০ বিলিয়ন ডলার) দাড়িয়েছে। ঠিক এই মুহূর্তে রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ও তার সাহাবীরা আমাদেরকে দিচ্ছেন কাফেরদের প্রধান আমরিকা ও ইউরোপকে আরো দুটি যুদ্ধে পরাজয়ের সুসংবাদ। এর মাধ্যমে ধ্বংস হয়ে যাবে তাদের চূড়ান্ত অহংকার। সেটি খুব দূরে নয়, বরং ইমাম মাহদীর আবির্ভাবের পূর্বেই আমরিকা ও ইউরোপ সিরিয়া ও মিশরের মাটিতে লজ্জাজনক ভাবে পরাজিত পরাজিত হবে ।


ইরাক ও আফগানিস্তান যুদ্ধে আমরিকা কি পেল?
-------------------------------------------------------------------

ইরাকের সাবেক প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেনের ভয়ংকর মারণাস্ত্র তৈরির মিথ্যা অজুহাত দেখিয়ে ১ই মে ২০০৩ সালে Operation Iraqi freedom  নামে ইরাক আক্রমণ করেছিল আমরিকা ও ব্রিটেন এবং তাদের সহযোগী ন্যাটো জোট। আমরিকার ১,৯২,০০০ সৈন্য ব্রিটেনের ৪৫,০০০ সৈন্য এবং দালাল কুর্দি পেশমের্গার ৭০,০০০ সৈন্য সহ সকল অত্যাচারী জালেমরা নিরপরাধ নারী, শিশু ও বেসামরিক মানুষের উপর বীরত্ব দেখিয়ে লক্ষ লক্ষ মানুষের রক্তে যখন ফোরাত আর দাজলা নদীর পানি লাল হয়ে গিয়েছিল। মুসলমানদের ঈদের খুশির দিনে সাদ্দাম হোসেনকে যখন ফাসি দিয়েছিল ঠিকই কিন্তু আল্লাহ তায়ালা তার জায়গায় তৈরি করে দিয়েছিলেন আমরিকার আতংক আবু মুসাব আল জারকাওয়ী (রহঃ) কে। ২০০৩ থেকে ২০১৩ পর্যন্ত শুধুমাত্র ইরাক যুদ্ধে আমরিকার খরচ হয়েছে ২ট্রিলিয়ন (২০০০বিলিয়ন) ডলার। এছাড়াও অন্যান্য খরচ ও সুদ সহ পরবর্তী ৪ দশকে যা বেড়ে দাঁড়াবে ৬ ট্রিলিয়ন ডলার। নিউজ লিংকঃhttps://www.reuters.com/article/us-iraq-war-anniversary/iraq-war-costs-u-s-more-than-2-trillion-study-idUSBRE92D0PG20130314 এতটাকা খরচ করেও সর্বশেষ পেয়েছে, Islamic state - ISIS এর মত দুর্ধর্ষ জঙ্গি দের উত্থান। যারা ইতোমধ্যেই ইরাকের সীমানা পেরিয়ে বিশ্বের ৫০ টি দেশে আমরিকা ও তাদের দোসরদের উপর হামলা চালিয়েছে।
আর সাম্রাজ্যবাদের গোরস্থান খ্যাত আফগানিস্তানে ইতোমধ্যেই আমরিকা খরচ ১ ট্রিলিয়নের ও বেশী। এছাড়াও আমরিকার বর্তমান প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আরো ১ ট্রিলিয়ন ডলার ব্যায় করার জন্য অনুমোদন করেছেন। অর্থাৎ আমরিকা ইরাক ও আফগানিস্তানে ইতোমধ্যেই ৪ ট্রিলিয়ন থেকে ৬ ট্রিলিয়ন ডলার খরচ করেছে। ২০০১ সাল থেকে যুদ্ধ করেও আজ পর্যন্ত তালেবান ধ্বংস তো দূরের কথা, এখনও আফগানিস্তানের ৭০ % এলাকায় তালেবান সক্রিয় রয়েছে। অর্ধেকের বেশী এলাকার দখল তালেবানের হাতে রয়েছে। https://m.bdnews24.com/bn/detail/world/1454250?  একসময় জিহাদীরা ছিল কেবল মাত্র আফগানিস্তানে। আর এই আমরিকার কল্যাণে তারা আজ ইয়েমেন, সিরিয়া, ইরাক, সোমালিয়া, নাইজেরিয়া, মালি, লিবিয়া, মিশর, আলজেরিয়া, পাকিস্তান, ফিলিপাইন, চেচনিয়া, কাশ্মীর সহ ছড়িয়ে পড়েছে সারা বিশ্বে।


মিশরে আমরিকা হলুদ পতাকাবাহী বর্বর (Tuareg) জাতির কাছে পরাজিত হবে, কিন্তু কেন?
-------------------------------------------------------------------

আমাদের বেশিরভাগ মানুষ জানেই না, আফ্রিকার সাহারা মরুভূমি অঞ্চলে বর্বর Tuareg militant যাদেরকে হাদীসের ভাষায় আবকা জাতি বলা হয়েছে, তাদের উপস্থিতি ও কার্যক্রম সম্পর্কে। তারা বর্তমানে মালির তিমবুক্তু(Timbuktu) শহর থেকে লিবিয়ার উবারি(Awbari) পর্যন্ত মালি, নাইজার, আলজেরিয়া ও লিবিয়ার সীমান্তবর্তী বিশাল এলাকা নিয়ন্ত্রণ করছে। হাদিসের ভবিষ্যৎবাণী অনুযায়ী খুব শীঘ্রই তারা মিশর দখল করবে। তারপর তারা মিশরের নারী, পুরুষ ও শিশুদের নির্বিচারে হত্যা করবে।মিশরের সম্মানিত মহিলাদেরকে দাসী হিসেবে বিক্রি করবে। তবে তার আগে কালো পতাকাবাহী (Islamic state) বা, (Jamat Nusrat Al Islam and Muslimin-JNIM) মিশর দখল করবে। তারপর হলুদ পতাকাবাহী Tuareg জাতি কালো পতাকাবাহী আসবাব জাতিকে(Islamic state) কে পরাজিত করে কাফের আখ্যায়িত করে উত্তর আফ্রিকা থেকে বের করে দিবে। ইতোমধ্যেই Tuareg militant রা উত্তর মালি সীমান্তে Islamic state এর সাথে যুদ্ধে জড়িয়েও গেছে, এবং তারা সাহারা অঞ্চলের ইসলামিক ইস্টেট এর আমির আবু ওয়ালিদ আল সাহারাওয়ী কে হত্যাও করেছে। লিংকঃhttps://www.longwarjournal.org/archives/2018/02/tuareg-militias-battle-islamic-state-loyal-militants-in-northern-mali.php

বর্তমানে মিশরে আমরিকা ও ঈসরাইলের মদদপুষ্ট প্রেসিডেন্ট আব্দুল ফাত্তাহ আল সিসি ক্ষমতায় রয়েছে, যার হাতে হাজার হাজার ইখওয়ানুল মুসলিমীন(Muslim Brotherhood)এর ভাইদের রক্তের দাগ এখনও রয়েছে। যারা আন্তর্জাতিক ভূ-রাজনীতি সম্পর্কে ভালো বুঝেন, তারা জানেন ইহুদী রাষ্ট্র ঈসরাইলকে আক্রমণ করতে হলে অবশ্যই মিশর ও জর্ডানকে অবশ্যই দখল করতে হবে। যদি এই দুটি রাষ্ট্রকে  দখল করা যায়, ঈসরাইল আক্রমণ করা তাদের জন্যে খুবই সহজ হবে। মুসলমানদের কোন মিলিশিয়া বাহিনীর সাথেও ঈসরাইলের আধুনিক বাহিনী পরাজিত হয়, সেটা হামাসের দ্বিতীয় ইন্তিফাদা এর বুঝা গেছে। অর্থাৎ ইহুদী ও মুশরিকরা কখনো মুসলমানদের সাথে সম্মুখ যুদ্ধে পারবেনা। তাই আমরিকা ঈসরাইলকে রক্ষার জন্য প্রতি বছর মিশর ও জর্ডানকে কোটি কোটি ডলার অর্থ সহায়তা দিচ্ছে। ২০১৮ সালের জন্যে ঈসরাইলকে ৩.২ বিলিয়ন ডলার, মিশরকে ১.৩ বিলিয়ন ডলার, জর্ডানকে ৩৬৪২,০০,০০০ ডলার অর্থ সহায়তা দিচ্ছে। লিংকঃhttp://www.abc.net.au/news/2017-12-21/here-are-the-countries-that-get-the-most-foreign-aid-from-the-us/9278164

ইতোমধ্যেই Islamic state অনেকদিন ধরেই মিশরের সিনাই উপত্যকা দখল করে রেখেছে। এছাড়াও শুধু মিশরেই আল কায়দা ও ইসলামিক ইস্টেট এর অনুসারী ১৭ টি গ্রুপ সক্রিয় ভাবে কাজ করছে। এছাড়াও ২০১৮ সালে মার্চের শুরুতে আল কায়দার আমীর আইমান আল জাওয়াহিরী (হাফিঃ) উত্তর আফ্রিকাতে ফ্রান্স সহ সকল পশ্চিমাদের বিরুদ্ধে সর্বাত্মক জিহাদ চালিয়ে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। লিংকঃhttps://www.longwarjournal.org/archives/2018/03/zawahiri-incites-followers-in-the-maghreb.php

আর Islamic state উত্তর আফ্রিকাতে বিশেষ করে লিবিয়াতে ইরাক ও সিরিয়ার মতো বড় ধরনের উত্থানের জন্য ব্যাপকভাবে প্রস্তুতি নিচ্ছে। তারা লিবিয়াতে ১২ হাজার যোদ্ধা ইতোমধ্যেই জড়ো করেছে। তারা ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারি ও মার্চে চূড়ান্তভাবে ৫ম সাহেল ডিসার্ড ওয়ার (5th Shahel Deserd war) শুরু করবে।
তাই যদি মিশরে কালো পতাকাবাহী (Islamic state) বা,Tuareg militant দ্বারা আক্রান্ত হয়, তাহলে অবশ্যই আমরিকা ঈসরাইলকে রক্ষার জন্য মিশরে তাদেরকে পরাজিত করার জন্য মিশরে আসবে। আরো আশ্চর্যের ব্যাপার হল, তারা কোথায় এসে ঘাটি ফেলবে সেটাও হাদীসে বলা হয়েছে, তারা মিশরের আলেকজেন্দ্রিয়ায় এসে ঘাটি ফেলবে। ইতোমধ্যেই ২০১৭ সালে মিশরের প্রেসিডেন্ট  আলেকজেন্দ্রিয়ায় আফ্রিকা ও মধ্যপ্রাচ্যের সবচেয়ে বড় মিলিটারি ব্যাস উদ্বোধন করেছেন। লিংকঃhttps://egyptianstreets.com/2017/07/22/largest-military-base-in-the-middle-east-opens-in-egypt/


** বিশিষ্ট সাহাবী হযরত ওকবা ইবনে আমের জুহুনী (রাঃ) থেকে বর্নিত, তিনি বলেন, যখন পশ্চিমারা(Tuareg) বের হবে তখন রোমবাসিরা (আমরিকা) তাদের পিছু নিবে এবং ইস্কান্দারিয়া (আলেকজেন্দ্রিয়া), মিশর ও শামের(সিরিয়া)পার্শ্বে উভয়ের মাঝে তীব্র যুদ্ধ হবে।

[ আল ফিতান: নুয়াইম বিন হাম্মাদ - ৭৮৭ ]


** হযরত নাজীব ইবনুস সারী (রহঃ) থেকে বর্নিত, তিনি বলেন, পশ্চিমাদেরকে(Tuareg) সাথে নিয়ে আব্দুর রহমান (হলুদ পতাকাবাহী বর্বরTuareg জাতির নেতার)আবির্ভাব হবে। ইতোমধ্যে রোম (আমরিকা)বাসিরা ইস্কান্দারিয়ার (আলেকজেন্দ্রিয়া) উপর নিজেদের আধিপত্য বিস্তার করতে সক্ষম হবে এবং সেখানে তারা দখল বজায় রাখবে। অতঃপর তাদের (আমরিকা) সাথে যুদ্ধ হবে এবং তারা মারাত্নক ভাবে পরাজিত হয়ে দেশ ছাড়তে বাধ্য হবে।

[ আল ফিতান: নুয়াইম বিন হাম্মাদ - ৭৯০ ]


এই দুটি হাদীসে স্পষ্ট করে বলা আছে, হলুদ পতাকাবাহী আবকা জাতি (Tuareg) যখন মিশর দখল করবে, তখন আমরিকা তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবে এবং শোচনীয় ভাবে পরাজিত হয়ে দেশ ছাড়তে বাধ্য হবে। এছাড়াও হলুদ পতাকাবাহী আবকা জাতি (Tuareg) সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পড়ুনঃhttps://islamicastrolgy.blogspot.com/2018/01/blog-post.html?m=1


সিরিয়াতেও আমরিকা ও তুরস্ক সুফিয়ানীর কাছে পরাজিত হবেঃ
-------------------------------------------------------------------

** হযরত আরতাত (রহঃ) থেকে বর্নিত, তিনি এরশাদ করেন, যখন তুর্কী(তুরস্ক), রোম (আমরিকা) এবং খাসাফ জাতি (সম্ভবত কুর্দি বাহিনী) দিমাশকের এক প্রান্তরে জমায়েত হবে এবং দিমাশকের মসজিদের পশ্চিম প্রান্তে আরেকদল ভুপাতিত হবে তখনই শাম দেশে (সিরিয়াতে) আবকা, আসহাফ এবং সুফিয়ানীদের তিনটি ঝান্ডা প্রকাশ পাবে। দিমাশক (Damascus) এলাকাকে জনৈক লোক অবরুদ্ধ করে রাখবে। এক পর্যায়ে সেই লোক (বাশার আল আসাদ) এবং তার সাথীদেরকে হত্যা করা হলে বনু সুফিয়ান থেকে আরো দুইজন লোকের আত্মপ্রকাশ হবে। তখন যেন দ্বিতীয় বিজয় পাওয়া গেল। অতঃপর যখন আবকা গোত্রের (Tuareg) লোকজন মিশর থেকে এগিয়ে আসবে তখনই সুফিয়ানী তার সৈন্যদের সাহায্যে তাদের সামনে আত্নপ্রকাশ করবে। রোম (আমরিকা) এবং তুর্কীরা (তুরস্ক) মিলে কারকায়সিয়া(দেইর আজ জুর) নামক স্থানে তাদেরকে হত্যা করবে এবং তাদের গোশত দ্বারা জঙ্গলে বাঘ-ভল্লুকরা খেয়ে তৃপ্ত হবে।

[ আল ফিতান: নুয়াইম বিন হাম্মাদ - ৮৩৩ ]


আপনি জানেন কি? সিরিয়াতে আমরিকার এবং তুরস্কের কয়টি মিলিটারি ব্যাস রয়েছে? ২০১৭ সালে উত্তর আলেপ্পো, রাক্কা, হোমস ও দেইর আজ জুর প্রদেশ থেকে ইসলামিক ইস্টেট এর পরাজয়ের পরও থেমে নেই আমরিকা ও তুরস্কের সেনা বাহিনীর উপস্থিতি বৃদ্ধি এবং সামরিক কেন্দ্র নির্মাণের কাজ। যদিও তারা মিডিয়াতে কেবল মাত্র ইসলামিক ইস্টেট কে পরাজিত করার কথা বলেই সিরিয়াতে এসেছিল। আমরিকা ইতোমধ্যেই সিরিয়ার হাসাকা প্রদেশে দুটি, রাক্কা প্রদেশের তাবকা বিমান বন্দরে ১টি এবং তুরস্কের সীমান্তবর্তী সাররিন এলাকায় ১টি , এবং হোমস প্রদেশের আল তানাফে একটি সহ মোট ৫টি মিলিটারি ব্যাস নির্মাণ করেছে। আর আল তানাফ থেকে সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কের দূরত্ব ১৮৫কিঃমিঃ এর মত। আর তুরস্ক উত্তর আলেপ্পোর আল বাব শহরে ১টি এবং ইদলিব প্রদেশে ৮ টি মিলিটারি ব্যাস নির্মাণ করেছে। এছাড়াও খুব শীঘ্রই কুর্দি বাহিনীর থেকে আফরিন শহর দখল করবে এবং তারপর মানবিজ শহরে অভিযান চালাবে।


** হযরত আবু জাফর (রহঃ) কর্তৃক বর্ণিত তিনি বলেন, সুফিয়ানী যখন আবকা’ (Tuareg) ও মানসুর ইয়ামানীর (কালো পতাকাবাহী দল) উপর জয়লাভ করবে। অন্যদিকে তুর্কি (তুরস্ক) ও রোমানবাহিনী(আমরিকা) এগিয়ে আসবে তখন তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধেও সুফিয়ানী জয়ী হবে।

[ আল ফিতান: নুয়াইম বিন হাম্মাদ - ৬২১ ]


অর্থাৎ সুফিয়ানীর উত্থানের পর সে কালো পতাকাবাহী আসবাব জাতি (Islamic state) ও হলুদ পতাকাবাহী আবকা জাতি (Tuareg) বিরুদ্ধে জয়লাভ করবে। তারপর পরই ফোরাত নদীতে দেইর আজ জুরের নিকটবর্তী ঐতিহাসিক কিরকিসিয়ার প্রান্তে তুরস্ক ও আমরিকা, ব্রিটেন, ফ্রান্স এটি দখল করতে আসবে। তখন উভয় পক্ষের মধ্যে ভয়াবহ যুদ্ধ লেগে যাবে। আর এই যুদ্ধেই প্রতি ১০০ জনের ৯৯ জন মারা যাবে। সর্বমোট ১ লক্ষ বা, ১ লক্ষ ৬০ হাজার লোক নিহত হবে।
বিস্তারিত জানতে পড়ুনঃ (ফোরাত নদীর তীরে সোনার পাহাড় ভেসে উঠবে ২০২৩ সালে ইনশাল্লাহ) লিংকঃhttps://islamicastrolgy.blogspot.com/2018/01/blog-post_24.html?m=1

তাই মুসলমানদের উদ্বিগ্ন হওয়ার কোন কারণ নেই, পৃথিবীর সবচেয়ে নিকৃষ্ট জাতি উত্তর আফ্রিকার সাহারা মরুভূমির বর্বর তাওয়ারেগ উপজাতি ও আরেক নিকৃষ্ট মানুষ ইমাম মাহদীর শত্রু সুফিয়ানীর হাতেই আল্লাহ তায়ালা কাফেরদের লিডার আমরিকা, ব্রিটেন ও ফ্রান্সের মেরুদন্ড ভেঙ্গে দিবেন। যাতে তারা কেউ ইমাম মাহদীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার সামর্থ্য না থাকে। অর্থাৎ আল্লাহ ইসলামের শত্রুদের একে অপরের বিরুদ্ধে লেলিয়ে দিয়ে ধ্বংস করে ইমাম মাহদীর নেতৃত্বে নবুয়তের আদলে খিলাফত প্রতিষ্ঠা করতে পথ সহজ করে দিবেন।



"আর তারা(কাফেররা) তোমাদেরকে বন্দি, হত্যা, দেশ থেকে বের করে দিয়ে ষড়যন্ত্র করছিল। অপরদিকে আল্লাহ তায়ালাও কৌশল অবলম্বন করছিলেন। নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালার কৌশল সর্বশ্রেষ্ঠ কৌশল"।
(সূরা আনফালঃ আয়াত নং - ৩০)

Popular posts from this blog

ইমাম মাহদী কোথায় জন্মগ্রহণ করবেন? আমরা তাকে কোন দলে খুঁজে বের করব?

ইমাম মাহদীর আবির্ভাব হবে ২০২৮ সালে (ইনশাল্লাহ)

ফোরাত নদীর তীরে সোনার পাহাড় কোথায় এবং কবে ভেসে উঠবে? (২০২৩ সালে ইনশাল্লাহ)